Civil Engineering Tips
This blog is all about Civil Engineering, Any Civil Engineering tips stay with us. Contact with us : engr.grobbani@gmail.com
Thursday, April 2, 2020
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রধাণ ৭ টি শাখা আছে নিচে এগুলো নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হল
****স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
বাড়ি,হোটেল, পার্ক, ব্রীজ, বিল্ডিং ইত্যাদির উপরে নিজস্ব ভার বা বাইরের ভার প্রতিরোধ ক্ষমতা সহ বাতাস,পানি,ভুমিকম্প,তাপমাত্রা ইত্যাদির প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য সিমেন্ট,বালি,রি-ইনফোর্সমেন্ট,কাঠ, অন্যান্য উপাদানের সমন্বয়ে সঠিক ডিজাইন করা হলো এই শাখার কাজ।
এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
পরিবেশ তথা বাতাস এবং পানির দুষণ রোধ, বিশুদ্ধকরণ ইত্যাদি করা এই শাখার কাজ। বর্তমানে এটি একটি গুরুত্বপুর্ন শাখা। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, বর্জ্য, মল ইত্যাদি অপসারণ এবং বিশুদ্ধকরণ করা নিয়ে আলোচনা করা হয় এই শাখাতে।
****জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
প্রায় সকল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাতেই এটি কাজে লাগে। কারণ বেশির ভাগ স্ট্রাকচার ভুমির উপর অবস্থিত। মাটি বা পাথরের এর উপর স্ট্রাকচার এর প্রভাব এবং এদের বৈশিষ্ঠ্য নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি। ভুগর্ভের সিপেজ,ভুমিকম্পের প্রভাব, স্থিতিশিলতা ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাটি। বাধ, রিটেইনিং ওয়াল, ফাউন্ডেশন ইত্যাদির আংশিক ডিজাইন করা হয় এই শাখার মাধ্যমে।
****ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং****
পানি আমাদের জিবনে অনেক গুরুত্বপুর্ন এটা আমরা সবাই যেমন জানি, তেমনি এটাও ঠিক যে এটি অত্যান্ত্য সাধারণ একটি কথা। আবার এই পানি আমাদের মরণও ডেকে নিয়ে আসে। তাও আমরা জানি। পানি সম্পদ প্রকৌশল পানির ভৌত অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে। বন্যা, শহরের-কারখানা-সেচ এর পানি সরবরাহ, নদি ভাঙ্গন রোধ, নদির শাষন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা এবং ডিজাইন করে থাকে। হাইড্রলিক পাওয়ার, বাধ, খাল, পানিধস ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি।
****ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
কোন সমাজের বৈশিষ্ঠ্য বা গুন এর যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে। কোন সমাজের উন্নয়ন অনেকটা প্রভাবিত হয় এই যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর। মানুষ, মালামাল ইত্যাদি পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে গবেষনা, ডিজাইন, সমস্যা, সমাধান নিয়ে কাজ করে ট্র্যান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং। অল্প রাস্তায় অধিক পরিবহন সুবিধা, দুর্ঘটনা কমানো, খরচ কমানো ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এই শাখাটি।
****কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
এই শাখাতে আলোচনা করা হয় যে কি ভাবে একটি কাঠামো গঠন করতে হবে। অর্থের ব্যবহার, সময়ের সংক্ষেপন, প্রয়োজনীয় মালামাল-যন্ত্রপাতি ইত্যাদির যোগান, কাঠামো গঠনের পদ্ধতি বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করা হয় শাখাতে।
****আরবান এবং কম্যিনিটা প্লানিং****
নগরায়ণ এবং শহর পরিকল্পনা করা হয় মুলত একটি গোষ্ঠি নিয়ে কাজ করা। একটি গোষ্ঠি বা জোট এ কি কি লাগতে পারে এবং কিভাবে লাগাতে হবে তা নিয়ে গবেষণা করা হয় এই শাখাতে
****স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
বাড়ি,হোটেল, পার্ক, ব্রীজ, বিল্ডিং ইত্যাদির উপরে নিজস্ব ভার বা বাইরের ভার প্রতিরোধ ক্ষমতা সহ বাতাস,পানি,ভুমিকম্প,তাপমাত্রা ইত্যাদির প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য সিমেন্ট,বালি,রি-ইনফোর্সমেন্ট,কাঠ, অন্যান্য উপাদানের সমন্বয়ে সঠিক ডিজাইন করা হলো এই শাখার কাজ।
এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
পরিবেশ তথা বাতাস এবং পানির দুষণ রোধ, বিশুদ্ধকরণ ইত্যাদি করা এই শাখার কাজ। বর্তমানে এটি একটি গুরুত্বপুর্ন শাখা। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, বর্জ্য, মল ইত্যাদি অপসারণ এবং বিশুদ্ধকরণ করা নিয়ে আলোচনা করা হয় এই শাখাতে।
****জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
প্রায় সকল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাতেই এটি কাজে লাগে। কারণ বেশির ভাগ স্ট্রাকচার ভুমির উপর অবস্থিত। মাটি বা পাথরের এর উপর স্ট্রাকচার এর প্রভাব এবং এদের বৈশিষ্ঠ্য নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি। ভুগর্ভের সিপেজ,ভুমিকম্পের প্রভাব, স্থিতিশিলতা ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাটি। বাধ, রিটেইনিং ওয়াল, ফাউন্ডেশন ইত্যাদির আংশিক ডিজাইন করা হয় এই শাখার মাধ্যমে।
****ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং****
পানি আমাদের জিবনে অনেক গুরুত্বপুর্ন এটা আমরা সবাই যেমন জানি, তেমনি এটাও ঠিক যে এটি অত্যান্ত্য সাধারণ একটি কথা। আবার এই পানি আমাদের মরণও ডেকে নিয়ে আসে। তাও আমরা জানি। পানি সম্পদ প্রকৌশল পানির ভৌত অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে। বন্যা, শহরের-কারখানা-সেচ এর পানি সরবরাহ, নদি ভাঙ্গন রোধ, নদির শাষন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা এবং ডিজাইন করে থাকে। হাইড্রলিক পাওয়ার, বাধ, খাল, পানিধস ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি।
****ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
কোন সমাজের বৈশিষ্ঠ্য বা গুন এর যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে। কোন সমাজের উন্নয়ন অনেকটা প্রভাবিত হয় এই যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর। মানুষ, মালামাল ইত্যাদি পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে গবেষনা, ডিজাইন, সমস্যা, সমাধান নিয়ে কাজ করে ট্র্যান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং। অল্প রাস্তায় অধিক পরিবহন সুবিধা, দুর্ঘটনা কমানো, খরচ কমানো ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এই শাখাটি।
****কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
এই শাখাতে আলোচনা করা হয় যে কি ভাবে একটি কাঠামো গঠন করতে হবে। অর্থের ব্যবহার, সময়ের সংক্ষেপন, প্রয়োজনীয় মালামাল-যন্ত্রপাতি ইত্যাদির যোগান, কাঠামো গঠনের পদ্ধতি বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করা হয় শাখাতে।
****আরবান এবং কম্যিনিটা প্লানিং****
নগরায়ণ এবং শহর পরিকল্পনা করা হয় মুলত একটি গোষ্ঠি নিয়ে কাজ করা। একটি গোষ্ঠি বা জোট এ কি কি লাগতে পারে এবং কিভাবে লাগাতে হবে তা নিয়ে গবেষণা করা হয় এই শাখাতে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কি ? সিভিল ইঞ্জিনিয়ার কি কি বিষয় নীয়ে কাজ করে ?
- সংজ্ঞা:
প্রকৌশল জ্ঞান এর মা বলা হয়। সবচেয়ে পুরান, বড় এবং সকল প্রকৌশল জ্ঞানের সমন্বয়।
এর ভাগগুলি নিচে দেয়া হলো:
1. মৃত্তিকা প্রকৌশল
2. স্ট্রাকচারাল প্রকৌশল
3. পরিবহন প্রকৌশল
4. পানি সম্পদ প্রকৌশল
5. পরিবেশ প্রকৌশল
6. ভুমিকম্প প্রকৌশল
7. নগর উন্নয়ন বা নকশা
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বা পুরকৌশলী কি করে থাকে?
পরিকল্পনা, ডিজাইন, গঠন এবং রক্ষনাবেক্ষন করার কাজ করের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। সিভিল ইঞ্জিনিয়ার জরিপের কাজ করে থাকে, প্রযুক্তিগত প্রতিবেদন দেয়, এমনকি প্রকল্প ব্যবস্হাপক এর কাজও করে থাকে।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর
যেহেতু সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর বাড়ছে তাই এর অনেক শাখা বের হয়েছে। এদের উল্লেখযোগ্য হলক স্ট্রাকচারাল, জিওটেক , ট্রান্সপোর্টসন, হাইড্রলিক,এনভায়রনমেনটাল , ইত্যাদি ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব এবং প্রয়োগ
সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব বাড়ছে। বর্তমানে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণ নিয়েও কাজ করে। তারা আগুনে ক্ষয় ক্ষতি যেন কম হয় সেই বিষয়েও কাজ করে। পুরাতন মিশর এর পিরামিড বা রাস্তা নির্মাণে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর ভূমিকা উল্ল্যেখযোগ্য অবদান ছিল। প্রকৌশল বিজ্ঞান এর মধ্যে সবচেয়ে পুরানো হলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং। পানি,বাতাস এবং মাটি পরিশোধনের বিভিন্ন উপায় নিয়েও সজাগ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর
যেহেতু সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর পরিসর বাড়ছে তাই এর অনেক শাখা বের হয়েছে। এদের উল্লেখযোগ্য হলক স্ট্রাকচারাল, জিওটেক , ট্রান্সপোর্টসন, হাইড্রলিক,এনভায়রনমেনটাল , ইত্যাদি ।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব এবং প্রয়োগ
সময়ের সাথে সাথে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর গুরুত্ত্ব বাড়ছে। বর্তমানে তারা আগুন নিয়ন্ত্রণ নিয়েও কাজ করে। তারা আগুনে ক্ষয় ক্ষতি যেন কম হয় সেই বিষয়েও কাজ করে। পুরাতন মিশর এর পিরামিড বা রাস্তা নির্মাণে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার এর ভূমিকা উল্ল্যেখযোগ্য অবদান ছিল। প্রকৌশল বিজ্ঞান এর মধ্যে সবচেয়ে পুরানো হলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং। পানি,বাতাস এবং মাটি পরিশোধনের বিভিন্ন উপায় নিয়েও সজাগ।
***সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রধান শাখাগুলি***
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রধাণ ৭ টি শাখা আছে নিচে এগুলো নিয়ে সংক্ষেপে আলোচনা করা হল
****স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
বাড়ি,হোটেল, পার্ক, ব্রীজ, বিল্ডিং ইত্যাদির উপরে নিজস্ব ভার বা বাইরের ভার প্রতিরোধ ক্ষমতা সহ বাতাস,পানি,ভুমিকম্প,তাপমাত্রা ইত্যাদির প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য সিমেন্ট,বালি,রি-ইনফোর্সমেন্ট,কাঠ, অন্যান্য উপাদানের সমন্বয়ে সঠিক ডিজাইন করা হলো এই শাখার কাজ।
এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
পরিবেশ তথা বাতাস এবং পানির দুষণ রোধ, বিশুদ্ধকরণ ইত্যাদি করা এই শাখার কাজ। বর্তমানে এটি একটি গুরুত্বপুর্ন শাখা। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, বর্জ্য, মল ইত্যাদি অপসারণ এবং বিশুদ্ধকরণ করা নিয়ে আলোচনা করা হয় এই শাখাতে।
****জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
প্রায় সকল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাতেই এটি কাজে লাগে। কারণ বেশির ভাগ স্ট্রাকচার ভুমির উপর অবস্থিত। মাটি বা পাথরের এর উপর স্ট্রাকচার এর প্রভাব এবং এদের বৈশিষ্ঠ্য নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি। ভুগর্ভের সিপেজ,ভুমিকম্পের প্রভাব, স্থিতিশিলতা ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাটি। বাধ, রিটেইনিং ওয়াল, ফাউন্ডেশন ইত্যাদির আংশিক ডিজাইন করা হয় এই শাখার মাধ্যমে।
****ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং****
পানি আমাদের জিবনে অনেক গুরুত্বপুর্ন এটা আমরা সবাই যেমন জানি, তেমনি এটাও ঠিক যে এটি অত্যান্ত্য সাধারণ একটি কথা। আবার এই পানি আমাদের মরণও ডেকে নিয়ে আসে। তাও আমরা জানি। পানি সম্পদ প্রকৌশল পানির ভৌত অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে। বন্যা, শহরের-কারখানা-সেচ এর পানি সরবরাহ, নদি ভাঙ্গন রোধ, নদির শাষন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা এবং ডিজাইন করে থাকে। হাইড্রলিক পাওয়ার, বাধ, খাল, পানিধস ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি।
****ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
কোন সমাজের বৈশিষ্ঠ্য বা গুন এর যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে। কোন সমাজের উন্নয়ন অনেকটা প্রভাবিত হয় এই যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর। মানুষ, মালামাল ইত্যাদি পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে গবেষনা, ডিজাইন, সমস্যা, সমাধান নিয়ে কাজ করে ট্র্যান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং। অল্প রাস্তায় অধিক পরিবহন সুবিধা, দুর্ঘটনা কমানো, খরচ কমানো ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এই শাখাটি।
****কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
এই শাখাতে আলোচনা করা হয় যে কি ভাবে একটি কাঠামো গঠন করতে হবে। অর্থের ব্যবহার, সময়ের সংক্ষেপন, প্রয়োজনীয় মালামাল-যন্ত্রপাতি ইত্যাদির যোগান, কাঠামো গঠনের পদ্ধতি বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করা হয় শাখাতে।
****আরবান এবং কম্যিনিটা প্লানিং****
নগরায়ণ এবং শহর পরিকল্পনা করা হয় মুলত একটি গোষ্ঠি নিয়ে কাজ করা। একটি গোষ্ঠি বা জোট এ কি কি লাগতে পারে এবং কিভাবে লাগাতে হবে তা নিয়ে গবেষণা করা হয় এই শাখাতে
****স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
বাড়ি,হোটেল, পার্ক, ব্রীজ, বিল্ডিং ইত্যাদির উপরে নিজস্ব ভার বা বাইরের ভার প্রতিরোধ ক্ষমতা সহ বাতাস,পানি,ভুমিকম্প,তাপমাত্রা ইত্যাদির প্রভাব থেকে রক্ষার জন্য সিমেন্ট,বালি,রি-ইনফোর্সমেন্ট,কাঠ, অন্যান্য উপাদানের সমন্বয়ে সঠিক ডিজাইন করা হলো এই শাখার কাজ।
এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
পরিবেশ তথা বাতাস এবং পানির দুষণ রোধ, বিশুদ্ধকরণ ইত্যাদি করা এই শাখার কাজ। বর্তমানে এটি একটি গুরুত্বপুর্ন শাখা। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, বর্জ্য, মল ইত্যাদি অপসারণ এবং বিশুদ্ধকরণ করা নিয়ে আলোচনা করা হয় এই শাখাতে।
****জিওটেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং****
প্রায় সকল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাতেই এটি কাজে লাগে। কারণ বেশির ভাগ স্ট্রাকচার ভুমির উপর অবস্থিত। মাটি বা পাথরের এর উপর স্ট্রাকচার এর প্রভাব এবং এদের বৈশিষ্ঠ্য নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি। ভুগর্ভের সিপেজ,ভুমিকম্পের প্রভাব, স্থিতিশিলতা ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এর সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখাটি। বাধ, রিটেইনিং ওয়াল, ফাউন্ডেশন ইত্যাদির আংশিক ডিজাইন করা হয় এই শাখার মাধ্যমে।
****ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং****
পানি আমাদের জিবনে অনেক গুরুত্বপুর্ন এটা আমরা সবাই যেমন জানি, তেমনি এটাও ঠিক যে এটি অত্যান্ত্য সাধারণ একটি কথা। আবার এই পানি আমাদের মরণও ডেকে নিয়ে আসে। তাও আমরা জানি। পানি সম্পদ প্রকৌশল পানির ভৌত অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে। বন্যা, শহরের-কারখানা-সেচ এর পানি সরবরাহ, নদি ভাঙ্গন রোধ, নদির শাষন ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা এবং ডিজাইন করে থাকে। হাইড্রলিক পাওয়ার, বাধ, খাল, পানিধস ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করে এই শাখাটি।
****ট্রান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
কোন সমাজের বৈশিষ্ঠ্য বা গুন এর যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে। কোন সমাজের উন্নয়ন অনেকটা প্রভাবিত হয় এই যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর। মানুষ, মালামাল ইত্যাদি পরিবহন ব্যবস্থা নিয়ে গবেষনা, ডিজাইন, সমস্যা, সমাধান নিয়ে কাজ করে ট্র্যান্সপোর্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং। অল্প রাস্তায় অধিক পরিবহন সুবিধা, দুর্ঘটনা কমানো, খরচ কমানো ইত্যাদি নিয়ে কাজ করে এই শাখাটি।
****কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং****
এই শাখাতে আলোচনা করা হয় যে কি ভাবে একটি কাঠামো গঠন করতে হবে। অর্থের ব্যবহার, সময়ের সংক্ষেপন, প্রয়োজনীয় মালামাল-যন্ত্রপাতি ইত্যাদির যোগান, কাঠামো গঠনের পদ্ধতি বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করা হয় শাখাতে।
****আরবান এবং কম্যিনিটা প্লানিং****
নগরায়ণ এবং শহর পরিকল্পনা করা হয় মুলত একটি গোষ্ঠি নিয়ে কাজ করা। একটি গোষ্ঠি বা জোট এ কি কি লাগতে পারে এবং কিভাবে লাগাতে হবে তা নিয়ে গবেষণা করা হয় এই শাখাতে
Friday, March 10, 2017
Different types of Plaster Ratio
-
- 6 MM thickness of cement plaster and cement mortar 1:3 or 1:4 is recommended for cement plastering on RCC surfaces, on the RCC walls, Fascia etc. or as directed by the Engineer,
- 6 MM to 10 MM thickness of cement plaster and cement mortar in 1:3 or 1:4 ratios is recommended for underside of RCC slabs.
- 12 MM thick cement mortar in 1:4 ratios is recommended on the walls where smooth side exists.
- Either 9 or 4.5 MM thick and 15 MM thick cement plaster in 1:4 ratios is recommended on the rough side of the walls.
- 20 MM thick cement mortar in 1:3 with two coats is recommended in case of vertical Damp Proof Course (DPC).
- 6 MM thick cement mortar in 1:3 with a coat of white washing is recommended in case of bearing plaster on the walls under the slab.
15 MM thick cement mortar in 1:3 is used with 3 MM thick cement rendering on plaster in case of Dado.
Friday, February 24, 2017
Autocad Shortcut command
Line command---L
Earse command---E
Zoom command---Z
Rectangle command---REC
Explode command---X
Trim command---TR
Extend command---EX
Undo command---U
Arc command---A
Polyline command---PL
Hatch command---H
Offest command---O
Cinter of Circles command---CEN
Stretch command---s
Layer command---LA
Circal command---c
Break command---BR
Donut command---Do
Elapse command---El
Scale command---Sc
Fillet command---F
Chamfer command---CHA
Move command---M
Array command---AR
Mirror command---MI
Measure command---ME
Divide command---Div
Match propertich---Ma
O Snap command---OS
Save command---S
Block command---B
Distance command---DI
Color command---IAO
Rotate command---RO
Option----------Op
Multi Line Option –MLEDIT
Quick Dim command---Qdim
Propertics Of Draw-Ch
Soild command---So
Insert command---I
Text Style command---ST
Create Text command---DT
Regen command(Clear The Draw)---RE
Copy command---CO
Fill command---FILL
Line Weight command---LW
Line Type command---LT
Construction Line---XL
Multi Line---ML
Trim all line command---EXTRIM
Thick one Line command---PE
Thick All Line command---Mpedit
ModiFy command---MO
Linear Dim command---DLI
Slope Dim command---DAL
Angular Dim command---DAN
Diameter Dim command---DDI
Radius Dim command---DRA
Fill Soilds command---FILL
Earse command---E
Zoom command---Z
Rectangle command---REC
Explode command---X
Trim command---TR
Extend command---EX
Undo command---U
Arc command---A
Polyline command---PL
Hatch command---H
Offest command---O
Cinter of Circles command---CEN
Stretch command---s
Layer command---LA
Circal command---c
Break command---BR
Donut command---Do
Elapse command---El
Scale command---Sc
Fillet command---F
Chamfer command---CHA
Move command---M
Array command---AR
Mirror command---MI
Measure command---ME
Divide command---Div
Match propertich---Ma
O Snap command---OS
Save command---S
Block command---B
Distance command---DI
Color command---IAO
Rotate command---RO
Option----------Op
Multi Line Option –MLEDIT
Quick Dim command---Qdim
Propertics Of Draw-Ch
Soild command---So
Insert command---I
Text Style command---ST
Create Text command---DT
Regen command(Clear The Draw)---RE
Copy command---CO
Fill command---FILL
Line Weight command---LW
Line Type command---LT
Construction Line---XL
Multi Line---ML
Trim all line command---EXTRIM
Thick one Line command---PE
Thick All Line command---Mpedit
ModiFy command---MO
Linear Dim command---DLI
Slope Dim command---DAL
Angular Dim command---DAN
Diameter Dim command---DDI
Radius Dim command---DRA
Fill Soilds command---FILL
অটো ক্যাড সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা অর্জন করুন
অটো ক্যাড (Auto CAD) হলো বিশ্বসমাদৃত একটি পাওয়ারফুল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন সফটওয়্যার। ১৯৮০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Autodesk Inc. Auto CAD তৈরি করেন। যেকোন স্কেলিং ড্রইং এর ক্ষেত্রে অটো ক্যাড এর কোন বিকল্প নেই। অটো ক্যাড এর নতুন নতুন কমান্ড ও টুলস্ সম্পূর্ণরূপে ইউজার ফ্রেন্ডলি। অটো ক্যাড এর সাহায্যে সাধারণ ড্রইং ছাড়াও ডিজাইন, ব্লক, সিম্বল, লোগো ডিজাইন, গ্রিল ডিজাইন, এমব্রডারী ডিজাইন করা যায়। অটো ক্যাড সফটওয়্যার এর মাধ্যমে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, আর্কিটেক্ট প্লানার, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, গ্রাফিক্স ইঞ্জিনিয়ার, এমব্রডায়রি ডিজাইনার সহজেই তাদের সুবিধামত ড্রইং করতে পারেন।
অটো ক্যাড মূলতঃ বিভিন্ন জ্যামিতিক বা গ্রাফিক্যাল অবজেক্ট এর সমন্বয়। যেমনঃ রেখা, বৃত্তচাপ, বৃত্ত, টেক্সট বা লেখা। এছাড়াও ব্লক বা গ্রুপ অবজেক্ট আনুষঙ্গিক অবজেক্ট প্রপার্টিজ যেমনঃ কালার, লেয়ার, লাইন টাইপ আ্যাট্রিবিউট ইত্যাদি ব্যবহার করে সাচ্ছন্দে ড্রইং করা যায়। সাধারণ ড্রইং সীটে যে ড্রইং করা হয় এবং অটো ক্যাড এডিটরে যে ড্রইং করা তার কার্যপ্রনালী কিছুটা ভিন্ন তবে সুবিধা অনেক বেশি।
অটো ক্যাড এর কাজ হলো দ্বিমাত্রিক অবজেক্ট নিয়ে। এখানে টু-ডি ও থ্রি-ডি উভয় ধরনের অবজেক্ট তৈরি করা যায়। তবে টু-ডি অবজেক্ট তৈরি করে পরবর্তীতে একে থ্রিডি তে রূপান্তরিত করা যায়। অটো ক্যাড এ তৈরিকৃত ডিজাইনকে থ্রিডিতে রূপান্তর করার 3D Studio Max , Maya ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের থ্রিডি প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। আবার অটো ক্যাড এ সরাসরি থ্রিডি ডিজাইন তৈরি করা যায়। Auto CAD এ থ্রিডি অপেক্ষা টু-ডিতে কাজ করা সহজ। অটো ক্যাড এ আমরা যা কিছুই ড্রইং বা ডিজাইন করি না কেন এর ইন্টারফেস সর্ম্পকে ধারণা অর্জন করা প্রয়োজন। অটো ক্যাড এর বিভিন্ন প্যাকেজ বর্তমানে বাজারে আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ ও সুবিধাজনক প্যাকেজ হলো Auto CAD 2004|
অটো ক্যাড এর কাজ হলো দ্বিমাত্রিক অবজেক্ট নিয়ে। এখানে টু-ডি ও থ্রি-ডি উভয় ধরনের অবজেক্ট তৈরি করা যায়। তবে টু-ডি অবজেক্ট তৈরি করে পরবর্তীতে একে থ্রিডি তে রূপান্তরিত করা যায়। অটো ক্যাড এ তৈরিকৃত ডিজাইনকে থ্রিডিতে রূপান্তর করার 3D Studio Max , Maya ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের থ্রিডি প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। আবার অটো ক্যাড এ সরাসরি থ্রিডি ডিজাইন তৈরি করা যায়। Auto CAD এ থ্রিডি অপেক্ষা টু-ডিতে কাজ করা সহজ। অটো ক্যাড এ আমরা যা কিছুই ড্রইং বা ডিজাইন করি না কেন এর ইন্টারফেস সর্ম্পকে ধারণা অর্জন করা প্রয়োজন। অটো ক্যাড এর বিভিন্ন প্যাকেজ বর্তমানে বাজারে আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ ও সুবিধাজনক প্যাকেজ হলো Auto CAD 2004|
ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীন পরিচিতিঃ
অটো ক্যাড সফটওয়্যারটি রান করলে কম্পিউটারের মনিটরের পর্দায় যে উইন্ডোটি চলে আসে সেটিই অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস। নিচে Auto CAD 2004 এর ইন্টারফেস দেখানো হলো:::
অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীনে যে অংশ গুলো পাওয়া যায় এগুলো হলোঃ
অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীনে যে অংশ গুলো পাওয়া যায় এগুলো হলোঃ
Title Bar, Menu Bar, Standard Tool Bar, Object Properties Tool Bar, Draw Tool Bar, Modify Tool Bar, Drawing Editor, User Co-ordinate System বা UCS Icon, status Bar, Command Window ইত্যাদি।
নিচে অটোক্যাড ড্রইং স্ক্রীন এর উল্লিখিত অংশ সমূহের বর্ণনা দেওয়া হলোঃ
Title Bar: অটোক্যাড গ্রাফিক্স উইন্ডোর উপরের নীল রংয়ের বারটিকে বলা হয় টাইটেল বার। এই বারটিতে ড্রইং ফাইলের নাম প্রদর্শিত হয়। টাইটেল বারের সর্ব বামে অটোক্যাড লোগো থাকে।
Menu Bar: টাইটেল বারের নিচের বারটিকে বলা হয় Menu Bar| Menu Bar এ ড্রপ ডাউন Menu রয়েছে। যেমনঃ File, Edit, Insert, Format, Tools, Draw, Dimension, Modify ইত্যাদি Menu থাকে।
Standard Tool Bar : Menu Bar এর নিচের বারটিকে বলা হয় Standard Tool Bar । Standard Tool Bar এ আইকন আকারে সাধারণ প্রয়োজনীয় কমান্ড বাটন রয়েছে। Standard Tool Bar এ কোন আইকনে ক্লিক করে উক্ত কমান্ড কার্যকরী করা হয়।
Object Properties Tool Bar: Standard Tool Bar টির ঠিক নিচের বারটি হলো Object Properties Tool Bar| এই টুলবার এ কয়েকটি ড্রপডাউন লিস্ট আছে। বিভিন্ন লেয়ার এই টুলবার থেকে কন্ট্রোল করা যায়।
Draw Tool Bar : Auto CAD এ ড্রইং করার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কমান্ড সমূহ Draw টুল বারে দেওয়া থাকে। Draw টুলবারটি গ্রাফিক্স উইন্ডোর বাম পাশে থাকে। এই টুলবারের টুল গুলো আইকন আকারে থাকে।
Drawing Editor: গ্রাফিক্স উইন্ডোর মাঝের খালি স্ক্রিনকে কে Drawing Editor বলা হয়। প্রয়োজনীয় ড্রইং এর কাজ এই এডিটরে করা হয়। ডিফল্ট অবস্থায় এই স্ক্রিন এর রং কালো থাকে।
Command Window: ড্রইং স্ক্রিনের নিচের দিকে থাকে কমান্ড উইন্ডো। কমান্ড উইন্ডোতে কোন কমান্ড লিখে কীবোর্ড হতে এন্টার কী প্রেস করার মাধ্যমে কমান্ডকে কার্যকরী করা হয়। অটোক্যাডে ব্যবহৃত কমান্ড সমূহের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ আছে। যেমনঃ লাইন কমান্ডকে অ্যাকটিভ করার জন্য আমরা Draw Tool Bar থেকে Line টুলটি সিলেক্ট করে এটি করতে পারি। এটি যদি কমান্ড উইন্ডোর মাধ্যমে করতে চাই তাহলে কমান্ড উইন্ডোতে কীবোর্ড থেকে L কী এবং এন্টার কী প্রেস করতে হবে। কমান্ডের এই সংক্ষিপ্ত রূপ গুলো মনে রাখা খুবই সহজ।
UCS Icon: User Co-Ordinate system এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো UCS. এই আইকনটি ড্রইং এডিটরের নিচে বাম কর্ণারে প্রদর্শিত হয়। ডিফল্ট অবস্থায় দ্বি-মাত্রিক বা টু-ডি টপভিউUCS Icon থাকে।
Status Bart কমান্ড উইন্ডোর নিচের বারটি হচ্ছে Status Bar বার। Status Bar এ আইকনের অবস্থান জানা যায়। আইকনের Status Bar এ Snap, Grid, Ortho, Polar,Osnap, Otrack, LWT, Model ইত্যাদি বাটন থাকে। যেকোন বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে এই কমান্ড গুলো কার্যকারিতা on/off করা যায়।
এই অপশন গুলো হলো অটোক্যাডে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অপশন। আগামীতে আরও কিছু অপশনের বর্ণনা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। সে পর্যন্ত ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
Subscribe to:
Posts (Atom)