-
- 6 MM thickness of cement plaster and cement mortar 1:3 or 1:4 is recommended for cement plastering on RCC surfaces, on the RCC walls, Fascia etc. or as directed by the Engineer,
- 6 MM to 10 MM thickness of cement plaster and cement mortar in 1:3 or 1:4 ratios is recommended for underside of RCC slabs.
- 12 MM thick cement mortar in 1:4 ratios is recommended on the walls where smooth side exists.
- Either 9 or 4.5 MM thick and 15 MM thick cement plaster in 1:4 ratios is recommended on the rough side of the walls.
- 20 MM thick cement mortar in 1:3 with two coats is recommended in case of vertical Damp Proof Course (DPC).
- 6 MM thick cement mortar in 1:3 with a coat of white washing is recommended in case of bearing plaster on the walls under the slab.
15 MM thick cement mortar in 1:3 is used with 3 MM thick cement rendering on plaster in case of Dado.
This blog is all about Civil Engineering, Any Civil Engineering tips stay with us. Contact with us : engr.grobbani@gmail.com
Friday, March 10, 2017
Different types of Plaster Ratio
Friday, February 24, 2017
Autocad Shortcut command
Line command---L
Earse command---E
Zoom command---Z
Rectangle command---REC
Explode command---X
Trim command---TR
Extend command---EX
Undo command---U
Arc command---A
Polyline command---PL
Hatch command---H
Offest command---O
Cinter of Circles command---CEN
Stretch command---s
Layer command---LA
Circal command---c
Break command---BR
Donut command---Do
Elapse command---El
Scale command---Sc
Fillet command---F
Chamfer command---CHA
Move command---M
Array command---AR
Mirror command---MI
Measure command---ME
Divide command---Div
Match propertich---Ma
O Snap command---OS
Save command---S
Block command---B
Distance command---DI
Color command---IAO
Rotate command---RO
Option----------Op
Multi Line Option –MLEDIT
Quick Dim command---Qdim
Propertics Of Draw-Ch
Soild command---So
Insert command---I
Text Style command---ST
Create Text command---DT
Regen command(Clear The Draw)---RE
Copy command---CO
Fill command---FILL
Line Weight command---LW
Line Type command---LT
Construction Line---XL
Multi Line---ML
Trim all line command---EXTRIM
Thick one Line command---PE
Thick All Line command---Mpedit
ModiFy command---MO
Linear Dim command---DLI
Slope Dim command---DAL
Angular Dim command---DAN
Diameter Dim command---DDI
Radius Dim command---DRA
Fill Soilds command---FILL
Earse command---E
Zoom command---Z
Rectangle command---REC
Explode command---X
Trim command---TR
Extend command---EX
Undo command---U
Arc command---A
Polyline command---PL
Hatch command---H
Offest command---O
Cinter of Circles command---CEN
Stretch command---s
Layer command---LA
Circal command---c
Break command---BR
Donut command---Do
Elapse command---El
Scale command---Sc
Fillet command---F
Chamfer command---CHA
Move command---M
Array command---AR
Mirror command---MI
Measure command---ME
Divide command---Div
Match propertich---Ma
O Snap command---OS
Save command---S
Block command---B
Distance command---DI
Color command---IAO
Rotate command---RO
Option----------Op
Multi Line Option –MLEDIT
Quick Dim command---Qdim
Propertics Of Draw-Ch
Soild command---So
Insert command---I
Text Style command---ST
Create Text command---DT
Regen command(Clear The Draw)---RE
Copy command---CO
Fill command---FILL
Line Weight command---LW
Line Type command---LT
Construction Line---XL
Multi Line---ML
Trim all line command---EXTRIM
Thick one Line command---PE
Thick All Line command---Mpedit
ModiFy command---MO
Linear Dim command---DLI
Slope Dim command---DAL
Angular Dim command---DAN
Diameter Dim command---DDI
Radius Dim command---DRA
Fill Soilds command---FILL
অটো ক্যাড সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা অর্জন করুন
অটো ক্যাড (Auto CAD) হলো বিশ্বসমাদৃত একটি পাওয়ারফুল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিজাইন সফটওয়্যার। ১৯৮০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Autodesk Inc. Auto CAD তৈরি করেন। যেকোন স্কেলিং ড্রইং এর ক্ষেত্রে অটো ক্যাড এর কোন বিকল্প নেই। অটো ক্যাড এর নতুন নতুন কমান্ড ও টুলস্ সম্পূর্ণরূপে ইউজার ফ্রেন্ডলি। অটো ক্যাড এর সাহায্যে সাধারণ ড্রইং ছাড়াও ডিজাইন, ব্লক, সিম্বল, লোগো ডিজাইন, গ্রিল ডিজাইন, এমব্রডারী ডিজাইন করা যায়। অটো ক্যাড সফটওয়্যার এর মাধ্যমে সিভিল ইঞ্জিনিয়ার, আর্কিটেক্ট প্লানার, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, গ্রাফিক্স ইঞ্জিনিয়ার, এমব্রডায়রি ডিজাইনার সহজেই তাদের সুবিধামত ড্রইং করতে পারেন।
অটো ক্যাড মূলতঃ বিভিন্ন জ্যামিতিক বা গ্রাফিক্যাল অবজেক্ট এর সমন্বয়। যেমনঃ রেখা, বৃত্তচাপ, বৃত্ত, টেক্সট বা লেখা। এছাড়াও ব্লক বা গ্রুপ অবজেক্ট আনুষঙ্গিক অবজেক্ট প্রপার্টিজ যেমনঃ কালার, লেয়ার, লাইন টাইপ আ্যাট্রিবিউট ইত্যাদি ব্যবহার করে সাচ্ছন্দে ড্রইং করা যায়। সাধারণ ড্রইং সীটে যে ড্রইং করা হয় এবং অটো ক্যাড এডিটরে যে ড্রইং করা তার কার্যপ্রনালী কিছুটা ভিন্ন তবে সুবিধা অনেক বেশি।
অটো ক্যাড এর কাজ হলো দ্বিমাত্রিক অবজেক্ট নিয়ে। এখানে টু-ডি ও থ্রি-ডি উভয় ধরনের অবজেক্ট তৈরি করা যায়। তবে টু-ডি অবজেক্ট তৈরি করে পরবর্তীতে একে থ্রিডি তে রূপান্তরিত করা যায়। অটো ক্যাড এ তৈরিকৃত ডিজাইনকে থ্রিডিতে রূপান্তর করার 3D Studio Max , Maya ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের থ্রিডি প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। আবার অটো ক্যাড এ সরাসরি থ্রিডি ডিজাইন তৈরি করা যায়। Auto CAD এ থ্রিডি অপেক্ষা টু-ডিতে কাজ করা সহজ। অটো ক্যাড এ আমরা যা কিছুই ড্রইং বা ডিজাইন করি না কেন এর ইন্টারফেস সর্ম্পকে ধারণা অর্জন করা প্রয়োজন। অটো ক্যাড এর বিভিন্ন প্যাকেজ বর্তমানে বাজারে আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ ও সুবিধাজনক প্যাকেজ হলো Auto CAD 2004|
অটো ক্যাড এর কাজ হলো দ্বিমাত্রিক অবজেক্ট নিয়ে। এখানে টু-ডি ও থ্রি-ডি উভয় ধরনের অবজেক্ট তৈরি করা যায়। তবে টু-ডি অবজেক্ট তৈরি করে পরবর্তীতে একে থ্রিডি তে রূপান্তরিত করা যায়। অটো ক্যাড এ তৈরিকৃত ডিজাইনকে থ্রিডিতে রূপান্তর করার 3D Studio Max , Maya ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের থ্রিডি প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। আবার অটো ক্যাড এ সরাসরি থ্রিডি ডিজাইন তৈরি করা যায়। Auto CAD এ থ্রিডি অপেক্ষা টু-ডিতে কাজ করা সহজ। অটো ক্যাড এ আমরা যা কিছুই ড্রইং বা ডিজাইন করি না কেন এর ইন্টারফেস সর্ম্পকে ধারণা অর্জন করা প্রয়োজন। অটো ক্যাড এর বিভিন্ন প্যাকেজ বর্তমানে বাজারে আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ ও সুবিধাজনক প্যাকেজ হলো Auto CAD 2004|
ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীন পরিচিতিঃ
অটো ক্যাড সফটওয়্যারটি রান করলে কম্পিউটারের মনিটরের পর্দায় যে উইন্ডোটি চলে আসে সেটিই অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস। নিচে Auto CAD 2004 এর ইন্টারফেস দেখানো হলো:::
অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীনে যে অংশ গুলো পাওয়া যায় এগুলো হলোঃ
অটো ক্যাড এর ইন্টারফেস বা ড্রইং স্ক্রীনে যে অংশ গুলো পাওয়া যায় এগুলো হলোঃ
Title Bar, Menu Bar, Standard Tool Bar, Object Properties Tool Bar, Draw Tool Bar, Modify Tool Bar, Drawing Editor, User Co-ordinate System বা UCS Icon, status Bar, Command Window ইত্যাদি।
নিচে অটোক্যাড ড্রইং স্ক্রীন এর উল্লিখিত অংশ সমূহের বর্ণনা দেওয়া হলোঃ
Title Bar: অটোক্যাড গ্রাফিক্স উইন্ডোর উপরের নীল রংয়ের বারটিকে বলা হয় টাইটেল বার। এই বারটিতে ড্রইং ফাইলের নাম প্রদর্শিত হয়। টাইটেল বারের সর্ব বামে অটোক্যাড লোগো থাকে।
Menu Bar: টাইটেল বারের নিচের বারটিকে বলা হয় Menu Bar| Menu Bar এ ড্রপ ডাউন Menu রয়েছে। যেমনঃ File, Edit, Insert, Format, Tools, Draw, Dimension, Modify ইত্যাদি Menu থাকে।
Standard Tool Bar : Menu Bar এর নিচের বারটিকে বলা হয় Standard Tool Bar । Standard Tool Bar এ আইকন আকারে সাধারণ প্রয়োজনীয় কমান্ড বাটন রয়েছে। Standard Tool Bar এ কোন আইকনে ক্লিক করে উক্ত কমান্ড কার্যকরী করা হয়।
Object Properties Tool Bar: Standard Tool Bar টির ঠিক নিচের বারটি হলো Object Properties Tool Bar| এই টুলবার এ কয়েকটি ড্রপডাউন লিস্ট আছে। বিভিন্ন লেয়ার এই টুলবার থেকে কন্ট্রোল করা যায়।
Draw Tool Bar : Auto CAD এ ড্রইং করার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কমান্ড সমূহ Draw টুল বারে দেওয়া থাকে। Draw টুলবারটি গ্রাফিক্স উইন্ডোর বাম পাশে থাকে। এই টুলবারের টুল গুলো আইকন আকারে থাকে।
Drawing Editor: গ্রাফিক্স উইন্ডোর মাঝের খালি স্ক্রিনকে কে Drawing Editor বলা হয়। প্রয়োজনীয় ড্রইং এর কাজ এই এডিটরে করা হয়। ডিফল্ট অবস্থায় এই স্ক্রিন এর রং কালো থাকে।
Command Window: ড্রইং স্ক্রিনের নিচের দিকে থাকে কমান্ড উইন্ডো। কমান্ড উইন্ডোতে কোন কমান্ড লিখে কীবোর্ড হতে এন্টার কী প্রেস করার মাধ্যমে কমান্ডকে কার্যকরী করা হয়। অটোক্যাডে ব্যবহৃত কমান্ড সমূহের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ আছে। যেমনঃ লাইন কমান্ডকে অ্যাকটিভ করার জন্য আমরা Draw Tool Bar থেকে Line টুলটি সিলেক্ট করে এটি করতে পারি। এটি যদি কমান্ড উইন্ডোর মাধ্যমে করতে চাই তাহলে কমান্ড উইন্ডোতে কীবোর্ড থেকে L কী এবং এন্টার কী প্রেস করতে হবে। কমান্ডের এই সংক্ষিপ্ত রূপ গুলো মনে রাখা খুবই সহজ।
UCS Icon: User Co-Ordinate system এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো UCS. এই আইকনটি ড্রইং এডিটরের নিচে বাম কর্ণারে প্রদর্শিত হয়। ডিফল্ট অবস্থায় দ্বি-মাত্রিক বা টু-ডি টপভিউUCS Icon থাকে।
Status Bart কমান্ড উইন্ডোর নিচের বারটি হচ্ছে Status Bar বার। Status Bar এ আইকনের অবস্থান জানা যায়। আইকনের Status Bar এ Snap, Grid, Ortho, Polar,Osnap, Otrack, LWT, Model ইত্যাদি বাটন থাকে। যেকোন বাটনে ক্লিক করার মাধ্যমে এই কমান্ড গুলো কার্যকারিতা on/off করা যায়।
এই অপশন গুলো হলো অটোক্যাডে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত অপশন। আগামীতে আরও কিছু অপশনের বর্ণনা আপনাদের সামনে তুলে ধরবো। সে পর্যন্ত ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।
প্লাস্টারে যে সকল কাজ লক্ষ করতে হয়।
১। দেয়াল পানি দ্বারা ভালোভাবে ভেজানোর পর আস্তরের কাজ শুরু করতে হবে।
২। প্লাস্টার বেশি পুরু হলে হালকা করে দুই বা তিন স্তরে প্লাস্টার লাগানো হয়।
৩। শুকনা দেয়ালে প্লাস্টার করলে তা ফেটে যায়। তাই দেয়াল ভিজিয়ে নিতে হবে।
৪। প্লাস্টার শেষ হলে সেক করতে হয় ,চেক করার নিয়ম হলো ,গজ দ্বারা ,ওটার লেভেল দ্বারা ,তবে সব চেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো লাইটিং পদ্ধতি।
৫। প্লাস্টার লাগানোর ১৮ ঘণ্টা পর থেকে ৭ দিন কুড়িরং করতে হবে।
৬। নখ ফুটালে বালু বেরিয়ে আসলে বুজতে হবে কুড়িরং ভালো ভাবে হয়নি
৭। মজবুত প্লাস্টারের জন্য ভালো ভাবে কুড়িরং করতে হবে
২। প্লাস্টার বেশি পুরু হলে হালকা করে দুই বা তিন স্তরে প্লাস্টার লাগানো হয়।
৩। শুকনা দেয়ালে প্লাস্টার করলে তা ফেটে যায়। তাই দেয়াল ভিজিয়ে নিতে হবে।
৪। প্লাস্টার শেষ হলে সেক করতে হয় ,চেক করার নিয়ম হলো ,গজ দ্বারা ,ওটার লেভেল দ্বারা ,তবে সব চেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো লাইটিং পদ্ধতি।
৫। প্লাস্টার লাগানোর ১৮ ঘণ্টা পর থেকে ৭ দিন কুড়িরং করতে হবে।
৬। নখ ফুটালে বালু বেরিয়ে আসলে বুজতে হবে কুড়িরং ভালো ভাবে হয়নি
৭। মজবুত প্লাস্টারের জন্য ভালো ভাবে কুড়িরং করতে হবে
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রাথমিক হিসাব নিকাস জানুনঃ
1. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন= ৪১০ টি।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের প্রয়োজন=৫২ টি।
8. এক বর্গমিটার হেরিং বোন বন্ডের জন্য চিকন বালির প্রয়োজন=০.০৩ ঘনমিটার
9. ইটের গাঁথুনীর কাজে শুকনা মসল্লা এর পরিমাণ=৩৫%
10. এক ঘনমিটার সিমেন্ট=৩০ ব্যাগ….
11. এক বর্গমিটার নীট সিমেন্ট ফিনিশিং এর জন্য(NCF) সিমেন্টের প্রয়োজন=২.৭-৩ কেজি
12. ডিপিসি এ পাডলোর পরিমাণ সিমেন্টের ওজনের ৫% অর্থাৎ প্রতি ব্যাগ সিমেন্টের জন্য ২.৫ কেজি।
13. এক ঘনমিটার এম,এস রডের ওজন =৭৮৫০ কেজি বা ৭৮.৫০ কুইন্টাল
14. এক ব্যাগ সিমেন্টের ওজন=৫০ কেজি এবং আয়তন=০.০৩৪৭ ঘনমিটার
15. এক ব্যাগ হোয়াইট সিমেন্টের ওজন=৪০ কেজি
16. আবাসিক দালানের জন্য বাসযোগ্য ক্ষেত্রফল প্লিন্থ ক্ষেত্রফলের ৫০%-৫৬% হওয়া উচিত।
17. ১ রানিং মিটার দৈর্ঘে এন্ড এজিং এ ইটের পরিমাণ=১/.১২৭=৮ টি।
18. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি মিটার এম.এস.রড এর ওজন নির্ণয়ের সুত্র =d2/১৬২.২ কেজি।
19. এক ঘনমিটার ছোট সাইজের খোয়ার জন্য ইটের প্রয়োজন ৩২০ টি এবং বড় সাইজের খোয়ার জন্য ৩০০ টি।
20. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি কেজি এম.এস.রড এর র্দৈঘ্য নির্ণয়ের সুত্র =১৬২.২/d2 মিটার
21. নির্মাণ সামগ্রী বহনের জন্য চালনা দুরুত্ব ৩০ মিটার এবং উত্তোলন দুরুত্ব ১.৫ মিটার।
22. কম্প্রেশন বারে হুক ছাড়া ল্যাপিং ২৪D এবং হুকসহ ৪৪D আবার, টেনশনে হুক ছাড়া ল্যাপিং ৩০D এবং হুকসহ ৬০D.
23. জলছাদের কাজে খোয়া,চুন,সুরকির অনুপাত=৭:২:২
24. সেপটিক ট্যাংক এর নুন্যতম প্রস্থ ৬০সেমি এবং তরলের নুন্যতম গভীরতা ১ মিটার।
25. সোক ওয়েলের নুন্যতম ব্যাস ৯০ সেমি এবং গভীরতা ইনভার্ট সমতল হতে ১.৫ মিটার।
26. কালভার্ট এর স্প্যান ৬ মিটারের কম এবং ব্রিজের স্প্যান ৬ মিটারের বেশি
27. ব্রিজ এর স্ল্যাবকে ডেকস স্ল্যাব বলে।
28. ঢেউটিনের প্রমাণ দৈর্ঘ্য: (১.৮০,২.২০,২.৫০,২.৮০,৩.২০)মিটার এবং প্রস্থ ০.৮০মিটার এবং ঢেউয়ের গভীরতা ১৮ মি.মি
29. এক মিটার এম.এস অ্যাঙ্গেলের ওজন=০.০০৭৮৫A কেজি
30. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ২০ ব্যাগ
31. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় ইট বহন করে 333 টি
32. একটি এক টনি ট্রাক কাঁচা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ১৩.৩৩ ব্যাগ।
2. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে প্রচলিত ইটের প্রয়োজন=১১.৭৬=১২ টি
3. এক ঘনমিটার ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ৫০০ টি।
4. এক ঘনফুট ইটের গাঁথুনীর কাজে মেট্রিক ইটের প্রয়োজন= ১৪.২৮ টি।
5. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের ফ্লাট সোলিং এর জন্য ইটের প্রয়োজন=৩১ টি।
6. এক বর্গমিটার সোলিং এ চিকন বালির প্রয়োজন=০.০১৫ ঘনমিটার
7. এক বর্গমিটার জায়গায় একস্তর ইটের হেরিং বোন বন্ডের জন্য ইটের প্রয়োজন=৫২ টি।
8. এক বর্গমিটার হেরিং বোন বন্ডের জন্য চিকন বালির প্রয়োজন=০.০৩ ঘনমিটার
9. ইটের গাঁথুনীর কাজে শুকনা মসল্লা এর পরিমাণ=৩৫%
10. এক ঘনমিটার সিমেন্ট=৩০ ব্যাগ….
11. এক বর্গমিটার নীট সিমেন্ট ফিনিশিং এর জন্য(NCF) সিমেন্টের প্রয়োজন=২.৭-৩ কেজি
12. ডিপিসি এ পাডলোর পরিমাণ সিমেন্টের ওজনের ৫% অর্থাৎ প্রতি ব্যাগ সিমেন্টের জন্য ২.৫ কেজি।
13. এক ঘনমিটার এম,এস রডের ওজন =৭৮৫০ কেজি বা ৭৮.৫০ কুইন্টাল
14. এক ব্যাগ সিমেন্টের ওজন=৫০ কেজি এবং আয়তন=০.০৩৪৭ ঘনমিটার
15. এক ব্যাগ হোয়াইট সিমেন্টের ওজন=৪০ কেজি
16. আবাসিক দালানের জন্য বাসযোগ্য ক্ষেত্রফল প্লিন্থ ক্ষেত্রফলের ৫০%-৫৬% হওয়া উচিত।
17. ১ রানিং মিটার দৈর্ঘে এন্ড এজিং এ ইটের পরিমাণ=১/.১২৭=৮ টি।
18. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি মিটার এম.এস.রড এর ওজন নির্ণয়ের সুত্র =d2/১৬২.২ কেজি।
19. এক ঘনমিটার ছোট সাইজের খোয়ার জন্য ইটের প্রয়োজন ৩২০ টি এবং বড় সাইজের খোয়ার জন্য ৩০০ টি।
20. আর.সি.সি কাজে ব্যবহৃত প্রতি কেজি এম.এস.রড এর র্দৈঘ্য নির্ণয়ের সুত্র =১৬২.২/d2 মিটার
21. নির্মাণ সামগ্রী বহনের জন্য চালনা দুরুত্ব ৩০ মিটার এবং উত্তোলন দুরুত্ব ১.৫ মিটার।
22. কম্প্রেশন বারে হুক ছাড়া ল্যাপিং ২৪D এবং হুকসহ ৪৪D আবার, টেনশনে হুক ছাড়া ল্যাপিং ৩০D এবং হুকসহ ৬০D.
23. জলছাদের কাজে খোয়া,চুন,সুরকির অনুপাত=৭:২:২
24. সেপটিক ট্যাংক এর নুন্যতম প্রস্থ ৬০সেমি এবং তরলের নুন্যতম গভীরতা ১ মিটার।
25. সোক ওয়েলের নুন্যতম ব্যাস ৯০ সেমি এবং গভীরতা ইনভার্ট সমতল হতে ১.৫ মিটার।
26. কালভার্ট এর স্প্যান ৬ মিটারের কম এবং ব্রিজের স্প্যান ৬ মিটারের বেশি
27. ব্রিজ এর স্ল্যাবকে ডেকস স্ল্যাব বলে।
28. ঢেউটিনের প্রমাণ দৈর্ঘ্য: (১.৮০,২.২০,২.৫০,২.৮০,৩.২০)মিটার এবং প্রস্থ ০.৮০মিটার এবং ঢেউয়ের গভীরতা ১৮ মি.মি
29. এক মিটার এম.এস অ্যাঙ্গেলের ওজন=০.০০৭৮৫A কেজি
30. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ২০ ব্যাগ
31. একটি এক টনি ট্রাক পাকা রাস্তায় ইট বহন করে 333 টি
32. একটি এক টনি ট্রাক কাঁচা রাস্তায় সিমেন্ট বহন করে ১৩.৩৩ ব্যাগ।
সাইট ইঞ্জিনিয়ারদের জন্য দরকারি সব প্রশ্নের উত্তর
১.এক গ্যালন পানির ওজন কত?
উ: ১০ পাউন্ড বা ৪.৫ কেজি।
২.এক পাউন্ড সমান কত কেজি?
উ: ০.৪৫ কেজি।
৩.১ ঘনমিটার কত ঘনফুট?
উ: ৩৫.২৮ ঘনফুট।
৪.গাছ কাটার সময় কখন?
উ: শীতকালে।
৫.সকেট ও নিপল এর মধ্যে পার্থক্য কি?
উ: সকেট ভিতরে দুই দিকে ও নিপলের বাহিরের দুই দিকে প্যাঁচ কাঁটা থাকে।
৬. জি আই পাইপে কতটি প্যাঁচ থাকা প্রয়োজন?
উ: জি আই পাইপে ৭.৫ টি প্যাঁচ থাকা প্রয়োজন।
৭.পিপি আর পাইপ কিভাবে জয়েন্ট দিতে হয়?
উ: হিট মেশিনের সাহায্যে তাপ দিয়ে জয়েন্ট দিতে হয়।
৮.UPVC এবং PVC মধ্যে পার্থক্য কি?
উ: UPVC - ইহা আনপ্লাষ্টিসাইড অর্থাৎ আগুনে তাপ দিলে এবরোথেবরো হয়ে যায়। কোন অবস্থাতেই আর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায় না।
PVC- ইহা প্লাষ্টিসাইড, আগুনে তাপ দিয়ে ছোট বড় করা যায়। ইচ্ছে করলে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায়।
৯.হার্ড বোর্ড কি?
উ: এই বোর্ডের প্রধান উপাদান কাঠ। নরম জাতের কাঠকে মেশিনের সাহায্যে গুড়া করে প্রয়োজনমত রজন, আঠা ইত্যাদি মিশিয়ে প্রেসার দিয়ে হার্ড বোর্ড তৈরি করা হয়।
১০.বাজারে কি কি সাইজের flash door shutter পাওয়া যায়?
উ: 39",36", 33",30" অর্থাৎ 3" interval এ শাটার গুলো পাওয়া যায়।
• DPC-Damp proof course.
• RCC-Reinforced cement concrete.
• R.B.W- Reinforced brick work.
• C.I.Sheet-Corrugated Iron sheet.
• C.I.Pipe -Cast iron pipe.
• NCF-Neat cement finishing.
• SWG-Standard wire gauge.
• MB-Measurement book.
• GP-Ground plane.
• VP-Vertical plane.
• HP-Horizontal plane.
• CP-Cement plaster.
• LC-Lime concrete.
• CC-Cement concrete.
• AC-Asbests cement.
• CS-Comparative statement.
• PERT-Programme Evaluation and Review Technique.
• CPM-Critical path method .
• USD-Ultimate strength design.
• W.S.D-Working stress design.
• BNBC-Bangladesh national building code.
• PL-Plinth level.
• GL-Ground level.
• EGL-Existing ground level.
• OGL-Original ground level .
• FGL-Formation ground level.
• HFL-Highest flood level.
• RL- Reduced level.
• A.C.I-American concrete institute.
• A.A.S.H.O- American Association of state highway official.
• A.R.E.A-American Railway engineering association.
• A.S.T.M-American society for testing materials .
• B.S.I-Bangladesh standard institute.
• B.S.T.I-Bangladesh standard testing institute.
• ISI-Indian standard institute.
• W.C-Water closet.
• B.M-Bending moment.
• L.L-Live load.
• D.L-Dead load.
• E.L-Environmental load.
• U.S.C-Ultimate stress of concrete.
• A.S.C-Allowable Stress of concrete.
• F.M-Findness modulas.
. B.M-Bench mark .
. PVC- Poly vinyl choloride .
. UPVC- Unplasticized Poly vinyl choloride.
. PPR - Poly Propylene Random
উ: ১০ পাউন্ড বা ৪.৫ কেজি।
২.এক পাউন্ড সমান কত কেজি?
উ: ০.৪৫ কেজি।
৩.১ ঘনমিটার কত ঘনফুট?
উ: ৩৫.২৮ ঘনফুট।
৪.গাছ কাটার সময় কখন?
উ: শীতকালে।
৫.সকেট ও নিপল এর মধ্যে পার্থক্য কি?
উ: সকেট ভিতরে দুই দিকে ও নিপলের বাহিরের দুই দিকে প্যাঁচ কাঁটা থাকে।
৬. জি আই পাইপে কতটি প্যাঁচ থাকা প্রয়োজন?
উ: জি আই পাইপে ৭.৫ টি প্যাঁচ থাকা প্রয়োজন।
৭.পিপি আর পাইপ কিভাবে জয়েন্ট দিতে হয়?
উ: হিট মেশিনের সাহায্যে তাপ দিয়ে জয়েন্ট দিতে হয়।
৮.UPVC এবং PVC মধ্যে পার্থক্য কি?
উ: UPVC - ইহা আনপ্লাষ্টিসাইড অর্থাৎ আগুনে তাপ দিলে এবরোথেবরো হয়ে যায়। কোন অবস্থাতেই আর আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায় না।
PVC- ইহা প্লাষ্টিসাইড, আগুনে তাপ দিয়ে ছোট বড় করা যায়। ইচ্ছে করলে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায়।
৯.হার্ড বোর্ড কি?
উ: এই বোর্ডের প্রধান উপাদান কাঠ। নরম জাতের কাঠকে মেশিনের সাহায্যে গুড়া করে প্রয়োজনমত রজন, আঠা ইত্যাদি মিশিয়ে প্রেসার দিয়ে হার্ড বোর্ড তৈরি করা হয়।
১০.বাজারে কি কি সাইজের flash door shutter পাওয়া যায়?
উ: 39",36", 33",30" অর্থাৎ 3" interval এ শাটার গুলো পাওয়া যায়।
• DPC-Damp proof course.
• RCC-Reinforced cement concrete.
• R.B.W- Reinforced brick work.
• C.I.Sheet-Corrugated Iron sheet.
• C.I.Pipe -Cast iron pipe.
• NCF-Neat cement finishing.
• SWG-Standard wire gauge.
• MB-Measurement book.
• GP-Ground plane.
• VP-Vertical plane.
• HP-Horizontal plane.
• CP-Cement plaster.
• LC-Lime concrete.
• CC-Cement concrete.
• AC-Asbests cement.
• CS-Comparative statement.
• PERT-Programme Evaluation and Review Technique.
• CPM-Critical path method .
• USD-Ultimate strength design.
• W.S.D-Working stress design.
• BNBC-Bangladesh national building code.
• PL-Plinth level.
• GL-Ground level.
• EGL-Existing ground level.
• OGL-Original ground level .
• FGL-Formation ground level.
• HFL-Highest flood level.
• RL- Reduced level.
• A.C.I-American concrete institute.
• A.A.S.H.O- American Association of state highway official.
• A.R.E.A-American Railway engineering association.
• A.S.T.M-American society for testing materials .
• B.S.I-Bangladesh standard institute.
• B.S.T.I-Bangladesh standard testing institute.
• ISI-Indian standard institute.
• W.C-Water closet.
• B.M-Bending moment.
• L.L-Live load.
• D.L-Dead load.
• E.L-Environmental load.
• U.S.C-Ultimate stress of concrete.
• A.S.C-Allowable Stress of concrete.
• F.M-Findness modulas.
. B.M-Bench mark .
. PVC- Poly vinyl choloride .
. UPVC- Unplasticized Poly vinyl choloride.
. PPR - Poly Propylene Random
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্টারভিউ
আজ আমরা টাইলস নিয়ে কিছু কথা বলবো
সিভিল কাজে টাইলস একটা ফিনিশিং আইটেম।
আমরা এখন অনেক প্রকার টাইলস ব্যবহার করেঃ
থাকি যেমন:-
১। ফ্লোর ও ওয়াল টাইলস
২। রাস্টিক টাইলস
৩। পেভম্যান্ট টাইলস
৫। সিরামিক্স টাইলস
৪। সিটি-৫ টাইলস বা বির্ক
বিভিন্ন সাইজের টাইলস বাজারে পাওয়া যাই ফ্লোর
১২"x১২, ১৬"x১৬", ২০"x২০"
২৪"x২৪",৩২"x৩২",২৪"x৪৮" ইত্যাদি
ওয়াল ৮"x১২", ১০"x১৩", ১০"x১৬", ১২"x১৮",
১২"x২০", ১২"x২৪", ১২"x৪৮" এছাড়া চায়না অনেক
প্রকার ওয়াল টাইলস পাওয়া যায়।
টাইলস লাগানোর আগে আমরা যে সকল
বিষয় চেক করি
১। স্যানিটারী লাইন ঠিক মত করা হয়েছে কিনা,
পেসার চেক করা হয়েছে কিনা।
২। ইলেকট্রিক লাইন ঠিক মত করা হয়েছে কিনা,
৩। বাথ রুমের ফ্লোর করার সময় পানি স্লোপ
ওয়াস্ট ওয়াটার লাইন বরাবর করতে হবে।
৪। টাইলস কানির জয়েন্ট + মত হচ্ছে কিনা
দেখতে হবে।
৫। জেনারেল ফ্লোর লাগানোর আগে
ফ্লোর ভাল ভাবে চিপিং করে পরিষ্কার করে
নিতে হবে, পরিষ্কার হয়ে গেলে সিমেন্ট
ঘোলা দিতে হবে।
৬। জেনারেল ফ্লোর লাগানোর আগে ডিস
টেলিফোন তার ০.৫০" পিভিসি পাইপের ভিতর
দিয়ে দিতে হয়।
৭। ইস্কাটিং ওয়াল ফিলাশ করতে হলে আগে ওয়াল
কাটতে হয়।
৮। ইস্কাটিং ওয়াল ফিলাশ হলে ইস্কাটিং এর উপরে
গুরুপ দিতে হয়।
৯। বাথ রুমের ওয়াল টাইলস লাগানোর সময়
নীচের টাইলস টি বাথ রুমের ফ্লোর
টাইলসের উপরে লাগাতে হয়
১০। বাথ রুমের ওয়ালে বর্ডার দিলে বর্ডার টা
বেসিনের উপর আর গ্লাস সেল্ফ এর নীচ
দিয়ে দিতে হয়, যেন বাথ রুমে ঢুকলে বর্ডারটি
সম্পুন্ন দেখা যায়
১১। বাথ রুমের ওয়ালে ডেকর দিলে চার
ওয়ালে চার দিতে পারেন, এটা সবার মন মত করে
থাকে।
১২। ইত্যাদি এছাড়া বাস্তবে কাজ করার সময় অনেক
কিছু দেখে নিতে হয়।
এবার টাইলসের হিসাব
আমরা সাধারনত নীচে উল্লেখিত এই ভাবে
হিসাব করি।
সিড়ির ট্রেড
সিড়ির রাইযার
ল্যান্ডিং
ইস্কাটিং
লোবি
লিফ্ট ফন্ট টাইলস
বাথ রুম ওয়াল
বাথ রুম ফ্লোর
রান্না ঘর ওয়াল
রান্না ঘর ফ্লোর
জেনারেল ফ্লোর
ইস্কাটিং ৪" বা ৬"
এবার টাইলসের মসলা
ওয়ালে আমরা ১" পুরুত্ব মসলা ধরে থাকি
ওয়ালে মসলার অনুপাত (১:২)
ফ্লোরে আমরা ১.৫" পুরুত্ব মসলা ধরে থাকি
ফ্লোরে মসলার অনুপাত (১:৩)
১৫০০ বর্গফুট ওয়াল টাইলসের মালামাল
বের করবো
প্লাষ্টারের ভেজা মসলার পরিমান
= ১৫০০x(১"÷১২)
= ১২৫ ঘনফুট
শুকনা মসলার পরিমান = ১২৫x১.৫
= ১৮৭.৫০
অনুপাতের যোগফল = (১+২)=৩
মালামাল
সিমেন্ট = (১৮৭.৫০x১÷৩)x০.৮
= ৫০.০০ ব্যাগ
বালি = (১৮৭.৫০x২÷৩)
= ১২৫.০০ ঘনফুট
ওয়াল টাইলসে আমরা ১০% ওয়েজস্টেজ ধরি
তাহলে টাইলসের পরিমান
= ১৫০০x১.১০
= ১৬৫০ বর্গফুট
২৫০০ বর্গফুট ফ্লোর টাইলসের মালামাল
বের করবো
প্লাষ্টারের ভেজা মসলার পরিমান
= ২৫০০x(১.৫"÷১২)
= ৩১২.৫০ ঘনফুট
শুকনা মসলার পরিমান = ৩১২.৫০x১.৫
= ৪৬৮.৭৫
অনুপাতের যোগফল = (১+৩)=৪
মালামাল
সিমেন্ট = (৪৬৮.৭৫x১÷৪)x০.৮
= ৯৩.৭৫ ব্যাগ
বালি = (৪৬৮.৭৫x৩÷৪)
= ৩৫১.৫৬ ঘনফুট
ফ্লোর টাইলসে আমরা ৮% ওয়েজস্টেজ ধরি
তাহলে টাইলসের পরিমান
= ২৫০০x১.০৮
= ২৭০০ বর্গফুট
এবার টাইলসের পয়েন্টিং
পয়েন্টিং হল টাইলসের জয়েন্ট ফিলাপ করা ও দুই
টাইলস কে জোড়া দেওয়া।
কিভাবে করতে হয়
টাইলস লাগানো শেষ হওয়ার পর কিউরিং করার পর
জয়েন্ট ভালভাবে পরিষ্কার করে সাদা সিমেন্ট ও
টাইলস কালার রং দিয়ে করা হয়।
সাদা সিমেন্ট ছাড়া আরও পয়েন্টিং মালামাল বাজারে
কিনতে পাওয়া যায়।
ওটা দিয়ে ও করা হয়।
পয়েন্টিং মালামাল।।
আমরা এখন অনেক প্রকার টাইলস ব্যবহার করেঃ
থাকি যেমন:-
১। ফ্লোর ও ওয়াল টাইলস
২। রাস্টিক টাইলস
৩। পেভম্যান্ট টাইলস
৫। সিরামিক্স টাইলস
৪। সিটি-৫ টাইলস বা বির্ক
বিভিন্ন সাইজের টাইলস বাজারে পাওয়া যাই ফ্লোর
১২"x১২, ১৬"x১৬", ২০"x২০"
২৪"x২৪",৩২"x৩২",২৪"x৪৮" ইত্যাদি
ওয়াল ৮"x১২", ১০"x১৩", ১০"x১৬", ১২"x১৮",
১২"x২০", ১২"x২৪", ১২"x৪৮" এছাড়া চায়না অনেক
প্রকার ওয়াল টাইলস পাওয়া যায়।
টাইলস লাগানোর আগে আমরা যে সকল
বিষয় চেক করি
১। স্যানিটারী লাইন ঠিক মত করা হয়েছে কিনা,
পেসার চেক করা হয়েছে কিনা।
২। ইলেকট্রিক লাইন ঠিক মত করা হয়েছে কিনা,
৩। বাথ রুমের ফ্লোর করার সময় পানি স্লোপ
ওয়াস্ট ওয়াটার লাইন বরাবর করতে হবে।
৪। টাইলস কানির জয়েন্ট + মত হচ্ছে কিনা
দেখতে হবে।
৫। জেনারেল ফ্লোর লাগানোর আগে
ফ্লোর ভাল ভাবে চিপিং করে পরিষ্কার করে
নিতে হবে, পরিষ্কার হয়ে গেলে সিমেন্ট
ঘোলা দিতে হবে।
৬। জেনারেল ফ্লোর লাগানোর আগে ডিস
টেলিফোন তার ০.৫০" পিভিসি পাইপের ভিতর
দিয়ে দিতে হয়।
৭। ইস্কাটিং ওয়াল ফিলাশ করতে হলে আগে ওয়াল
কাটতে হয়।
৮। ইস্কাটিং ওয়াল ফিলাশ হলে ইস্কাটিং এর উপরে
গুরুপ দিতে হয়।
৯। বাথ রুমের ওয়াল টাইলস লাগানোর সময়
নীচের টাইলস টি বাথ রুমের ফ্লোর
টাইলসের উপরে লাগাতে হয়
১০। বাথ রুমের ওয়ালে বর্ডার দিলে বর্ডার টা
বেসিনের উপর আর গ্লাস সেল্ফ এর নীচ
দিয়ে দিতে হয়, যেন বাথ রুমে ঢুকলে বর্ডারটি
সম্পুন্ন দেখা যায়
১১। বাথ রুমের ওয়ালে ডেকর দিলে চার
ওয়ালে চার দিতে পারেন, এটা সবার মন মত করে
থাকে।
১২। ইত্যাদি এছাড়া বাস্তবে কাজ করার সময় অনেক
কিছু দেখে নিতে হয়।
এবার টাইলসের হিসাব
আমরা সাধারনত নীচে উল্লেখিত এই ভাবে
হিসাব করি।
সিড়ির ট্রেড
সিড়ির রাইযার
ল্যান্ডিং
ইস্কাটিং
লোবি
লিফ্ট ফন্ট টাইলস
বাথ রুম ওয়াল
বাথ রুম ফ্লোর
রান্না ঘর ওয়াল
রান্না ঘর ফ্লোর
জেনারেল ফ্লোর
ইস্কাটিং ৪" বা ৬"
এবার টাইলসের মসলা
ওয়ালে আমরা ১" পুরুত্ব মসলা ধরে থাকি
ওয়ালে মসলার অনুপাত (১:২)
ফ্লোরে আমরা ১.৫" পুরুত্ব মসলা ধরে থাকি
ফ্লোরে মসলার অনুপাত (১:৩)
১৫০০ বর্গফুট ওয়াল টাইলসের মালামাল
বের করবো
প্লাষ্টারের ভেজা মসলার পরিমান
= ১৫০০x(১"÷১২)
= ১২৫ ঘনফুট
শুকনা মসলার পরিমান = ১২৫x১.৫
= ১৮৭.৫০
অনুপাতের যোগফল = (১+২)=৩
মালামাল
সিমেন্ট = (১৮৭.৫০x১÷৩)x০.৮
= ৫০.০০ ব্যাগ
বালি = (১৮৭.৫০x২÷৩)
= ১২৫.০০ ঘনফুট
ওয়াল টাইলসে আমরা ১০% ওয়েজস্টেজ ধরি
তাহলে টাইলসের পরিমান
= ১৫০০x১.১০
= ১৬৫০ বর্গফুট
২৫০০ বর্গফুট ফ্লোর টাইলসের মালামাল
বের করবো
প্লাষ্টারের ভেজা মসলার পরিমান
= ২৫০০x(১.৫"÷১২)
= ৩১২.৫০ ঘনফুট
শুকনা মসলার পরিমান = ৩১২.৫০x১.৫
= ৪৬৮.৭৫
অনুপাতের যোগফল = (১+৩)=৪
মালামাল
সিমেন্ট = (৪৬৮.৭৫x১÷৪)x০.৮
= ৯৩.৭৫ ব্যাগ
বালি = (৪৬৮.৭৫x৩÷৪)
= ৩৫১.৫৬ ঘনফুট
ফ্লোর টাইলসে আমরা ৮% ওয়েজস্টেজ ধরি
তাহলে টাইলসের পরিমান
= ২৫০০x১.০৮
= ২৭০০ বর্গফুট
এবার টাইলসের পয়েন্টিং
পয়েন্টিং হল টাইলসের জয়েন্ট ফিলাপ করা ও দুই
টাইলস কে জোড়া দেওয়া।
কিভাবে করতে হয়
টাইলস লাগানো শেষ হওয়ার পর কিউরিং করার পর
জয়েন্ট ভালভাবে পরিষ্কার করে সাদা সিমেন্ট ও
টাইলস কালার রং দিয়ে করা হয়।
সাদা সিমেন্ট ছাড়া আরও পয়েন্টিং মালামাল বাজারে
কিনতে পাওয়া যায়।
ওটা দিয়ে ও করা হয়।
পয়েন্টিং মালামাল।।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্টারভিউ
১। আপনী কি কাজ করতে ভাল পারেন?
উত্তর: স্টাকচার ও ফিনিশিং উভয় স্যার২। আমরা ফিনিশিং এর লোক খুজছি?
উত্তর: ঠিক আছে স্যার
৩। আপনী কি ফিনিশিং কাজ করেছেন?
উত্তর: জি স্যার
৪। বলেন তো বিল্ডিং এর ফিনিশিং কখন থেকে শুরু হয় বা ফিনিশিং প্রজেক্ট কাকে বলে।
উত্তর: বিল্ডিং এর গাথুনী শুরু হলে আমরা ফিনিশিং প্রজেক্ট বলে থাকি।
৫। আউট সাইড গাথুনীতে সুতা কোন দিকে দিতে হয় ও কেন দিতে হয়?
উত্তর: আউট সাইডে গাথুনীতে সুতা বাহিরে দিতে হয়।
কারল বাহিরের দিকে সলে থাকে তাহলে বাহির থেকে দেখতে ভাল লাগে।
৬। নতুন ওয়াল প্লাষ্টার করার আগে কি চেক করতে হয়?
উত্তর: নতুন দেয়ালে প্লাষ্টার করার আগে দেখবো ইলেকট্রিক পাইপ আর এম কে বক্স লাগানো হয়েছে কিনা, দেয়াল পৃষ্টে কোন আলগা ময়লা ধুলা আছে কিনা, ওয়াল টি পানি দারা ভিজানো হয়েছে কিনা, পর্যাপ্ত সিমেন্ট বালু ও আনুষক্গিক যন্ত্রপাতি রেডি আছৈ কিনা ইত্যাদি
৭। প্লাষ্টারে কি কি আপনার দেখার আছে?
উত্তর: প্লাষ্টার করার সময় দেখবো গজ ও সল ধরে যে প্লাষ্টার পুরুত্বে সব স্থানে হইছে কিনা উচু নিচু হইছে কি না, লাইট জ্বালিয়ে দেখলে অনেক ভাল বুঝা যায় পর্যাপ্ত কিউরিং হচ্ছে কিনা
৮। টাইলস লাগানো দেখেছেন আপনী?
উত্তর: জি স্যার
৯। টাইলসের স্ট্যান্ডাড সাইজ কত কত বলেন তো? ফ্লোর ও ওয়ালে
উত্তর: স্ট্যান্ডাড সাইজ গুলি হল:-
ওয়াল
৮"x১২"
১০"x১৩"
১০"x১৬"
১২"x১৮"
১২"x২০"
১২"x২৪"
ইত্যাদি
ফ্লোর
১২"x১২"
১৬"x১৬"
২০"x২০"
২৪"x২৪"
৩২"x৩২"
২৪"x৪৮"
ইত্যাদি
১০। একটা নতুন বিল্ডিং এ আপনাকে একটা ফ্লাটে টাইলস লাগানোর জন্য বলা হলে আপনার করোনিও কি?
উত্তর: প্রথমে কন্ট্রাকটর ঠিক হয়েছে কিনা, টাইলস সিলেকশন হয়েছে কিনা, টাইলস এর পরিমান বের করা, স্যানিটারী লাইন করা ও পেসার চেক করা হয়েছে কিনা, ইলেকট্রিক লাইনের কাজ হয়ে কিনা, ওয়াস্ট ওয়াটার লাইন, কোমড লাইন, বাথ রুমের জানালার গ্রীল লাগানো সকন চৌকাঠ লাগানো হয়েছে কিনা, চিপিং ওয়াসিং ইত্যাদি।
১১। রং করার নিয়ম বলতে পারবেন। বলুন
উত্তর: রং এর সারফেসে প্রথমে সিরিজ কাগজ দিয়ে ঘোষা, ৪০নং পাথর দিয়ে ঘোষা, ওয়াটার সিলার প্রয়োগ করা, দুই কোট পুটি টানা আবার ঘোষা তারপর তিন ধাপে তিন কোট রং প্রয়োগ করা
১২। স্যানিটারী কাজ করছেন বা দেখছেন
বলেন তো কোমড ও প্যানের হোল ওয়াল থেকে কত দুরে করা হয়।
উত্তর: ১০"~ ১৪" সেন্টার
১৩। বেসিন কত উচ্চতায় লাগানো হয়?
উত্তর: ৩৩" স্ট্যান্ডাড
১৪। বিব কর্ক ও এংগ্যাল স্টপ কর্ক ফ্লোর থেকে কত উপরে লাগানো হয়?
উত্তর: ১২"
১৫। একটা ১০ তলা ভবনে কি কি পাইপ লাগে ডায়া অনুযায়
উত্তর: ১২" ৮" ৬" ৪" ২'' ১.৫" ১.২৫" ১" ৩/৪" ১/২"
১৬। স্যানিটারী ফিটিং এর নাম বলেন
আর জিআাই ফিটিং
উত্তর: প্লেইন বেন্ড, বেক ডোর বেন্ড, সাইড ডোর বেন্ড, টি, বেক ডোর টি, সাইড ডোর টি, লং ট্রাব, অবসেট, জি আই ফিটিংস......এলবো,টি, সকেট,গেট বাল্ব, ইউনিয়ন, নিপেল, বন প্লাগ, ছি পি বুস, বল বাল্ব,........ আর অনেক.. ইত্যাদি
১৭। যাক এবার ইলেকট্রিক কাজ দেখেছেন কি?
উত্তর: জি স্যার
১৮। সুইচ বোড কত উচ্চতায় লাগানো হয়।
উত্তর: ৪৬" স্ট্যান্ডাড
১৯। পাওয়ার পয়েন্ট, লাইট পয়েন্ট কত উচ্চতায় লাগান আপনারা।
উত্তর: পাওয়ার পয়েন্ট ফ্লোর থেকে ১০"~১২" লাইট পয়েন্ট সিলিং থেকে ১৫" নীচে
২০। এসডিবি থেকে এমডিবি তে কত আরএম কেবল দেওয়া হয়?
উত্তর: ১০ আর এম স্যার ছোট ফ্লাট হলে ৬ আরএম ও দেওয়া যায়
২১। অন্য গুলি জানেন
উত্তর: জি স্যার
২২। বলেন তো
উত্তর: এসি ৪~৩ আরএম থ্রি-পিন ১৩ এ্যাম্প ৩~২.৫ টু-পিন ২~১.৫ লাইট পয়েন্ট ১.৫ জেনারেটর ২~১.৫ আর্থিং ১ আরই
পাইল সম্পর্কে কিছু দরকারি প্রশ্নের উওর
১।১৮" ডায়া পাইল এ কতটুকু চিসেল ব্যবহার করতে হবে?
উ: ১৬" ডায়া চিসেল ব্যবহার করতে হবে।
২। যে পাইপ দিয়ে পাইল ঢালাই করা হয় তার নাম কি?
উ: ত্রিমি পাইপ
৩।ত্রিমি পাইপের ডায়া কত?
উ: ৬" থেকে ৭"
৪। কত সময় বোরিং ওয়াস করতে হবে?
উ:কমপক্ষে আধাঘন্টা বা যতক্ষণ পানিতে কাদা আসে ততক্ষণ বোরিং ওয়াস করতে হবে।
৫।প্রত্যেকটি পাইলে মাটির নিচে রডের মাথা কিভাবে একই সমানে রাখাযাবে?
উ:প্রজেক্টে এর সুবিধামত জায়গায় ২' উচ্চতা বিশিষ্ট একটি লেভেলিং পিলার তৈরি করতে হবে এর ভিত্তিতে ওয়াটার পাইপ বা লেভেলিং মেশিনের সাহায্যে ক্যাসিং পাইপের মাথায় লেভেল দিতে হবে। পাইলিং রডের খাচার মধ্যে একটি ১০ মিমি ব্যাসের রডের হুক লাগিয়ে লেভেলের পরিমাপ মত একটি রড ক্যাসিং পাইপের মাথায় হুক করে লাগাতে হবে।
৬।এগ্রিগেট হিসাবে পাইলে কি ব্যবহার করা হয় এবং অনুপাত কত?
উ:পাইল এগ্রিগ্রেড হিসাবে stone chips/singles ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইহার অনুপাত সাধারণত 1:1.5:3 হয়ে থাকে।
৭। কাট অফ লেভেলে কেন কম রেশিং তে কাস্টিং করা হয়?
উ: কাস্টিং করার পর কাট লেভেল ভেঙ্গে ফেলতে হয়, সেজন্য কম রেশিও তে অর্থাৎ ১:২:৪ বা ১:৩:৬ অনুপাতে কাস্টিং করতে হয়।
৮। একটি পাইল বোরিং করার পর কতটুকু দুরে পরের পাইলটি করা যেতে পারে?
উ: একটি পাইল হতে আরেকটি পাইলের ডিসট্যান্স মিনিমাম ৬' হতে হবে, বেশি হলে আরও ভাল হয়।
৯।একদিনে একটি মেশিনে সাধারণত কয়টি পাইল করতে পারে?
উ: ৫০ ফুটের নিচে হলে তিনটা এবং এর উপরে হলে দুইটা করা যেতে পারে।
১০। পাইলের ভারবহন ক্ষমতা বলতে কি বোঝায়?
উ: একটি পাইল প্রতি বর্গফুটে যত টুকু ভার নিরাপদে বহন করতে পারে, তাকে পাইলের ভারবহন ক্ষমতা বলে।।
১১। পাইল করার সকল যন্ত্রপাতির না জানেন বলুন??
উত্তর: রিং বা তেপায়া, চিজেল বা কাটার, ফানেল, হপার বা বাকেট, ড্রিলিং রড, ট্রিমী পাইপ, মিক্সার মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, উন্স মেশিন, পানির পাম্প ইত্যাদি
১২। পাইলের খাচায় কি চেক করতে হয়।
উত্তর: খাচায় দেখার বিষয় ডিজাইন অনুযায়ী ডায়া,রিং,স্পেসিং,জয়েন্ট, ল্যাপিং,উচ্চতা, ওয়েল্ডিং ইত্যাদি।
১৩। আচ্ছা আমরা পাইল কেন করি
উত্তর: সয়েল টেস্ট অনুযায়ী মাটির ভারবহন ক্ষমতার চেয়ে ভবনের আগত লোড বেশি হলে ড্রীপ ফাউন্ডেশন করে মাটির শক্ত স্তরে লোড টান্সফেরেন্ট করার জন্য পাইল করি।
১৪। সয়েল টেস্ট রিপোট দেখছেন
উত্তর: জি স্যার দেখেছি
১৫। কি কি থাকে রিপোটে
উত্তর: মাটির ধরন, পানির লেভেল এসপিডি বলা থাকে।
১৬। এসপিডি কি
উত্তর: SPT=Standard penetation test.
১৭। পাইলে ওয়াস কেন দেওয়া হয়
উত্তর: বোরিং এর ভিতরের কাদা মাটি পরিষ্কার করার জন্য
১৮। কত সময় দেওয়া হয়
উত্তর: ৩০ মিনিট বলা হয় কিন্তু পানি পরিষ্কার না আসা পর্যন্ত করলে ভাল
১৯। পাইলের মসলায় স্লাম বেশী কেন দেওয়া হয়।
উত্তর: মসলা যেন কোন পানি না টানে কারন বোরিং এর পানি ময়লা থাকে।
২০। পাইল শেষে কতদিন পরে পাইল ভাঙ্গা যায়
উত্তর: ২৮ দিন
২১। কেন ভাঙ্গতে হয় বলতে পারবেন বলেন
উত্তর: ঢালায়ের সময় পাইলের নীচের কাদা নরম মাটি পাইল ঢালায় শেষে মাথায় এসে জমা হয় ফলে পাইলের মাথার কংক্রিট দুবল হয় সেই জন্য ভাঙ্গা হয় তাছাড়া পাইলের মাথার রড গুলো বাকিয়ে ফাউন্ডেশনের সাথে জয়েন্ট দেওয়ার জন্য. আমরা সাধারন্ত পাইল ক্যাপের বটম পযর্ন্ত বলি কিন্তু শক্ত ঢালায় ও রড না পাওয়া পযর্ন্ত ভাঙ্গতে হয়।
২২। পাইলের কাভারিং কত
উত্তর: ৩"
২৩। ফুটিং পাইল ক্যাপ ঢালায়ের আগে আপনার দেখার কি কি আছে
উত্তর: ফুটিং ও পাইল ক্যাপ ঢালায়ের আগে করনিয় বিষয় সাটারিং চেক করা ছিদ্র আছে কিনা, ফুটিং সাথে পাইল রড বাইন্ডিং, ফুটিং এ রড স্পেসিং, ডিজাইন অনুযায়ী রডে ডায়া, জয়েন্ট গুলো চেক করা,পাইল ক্যাপের উপর দূবল কংক্রিট সড়ানো হয়েছে কিনা ইত্যাদি.
সব থেকে গুরুত্ব পুনো হল কলামের সেন্টার আর পাইল ক্যাপের সিজি মেলানো।।
উ: ১৬" ডায়া চিসেল ব্যবহার করতে হবে।
২। যে পাইপ দিয়ে পাইল ঢালাই করা হয় তার নাম কি?
উ: ত্রিমি পাইপ
৩।ত্রিমি পাইপের ডায়া কত?
উ: ৬" থেকে ৭"
৪। কত সময় বোরিং ওয়াস করতে হবে?
উ:কমপক্ষে আধাঘন্টা বা যতক্ষণ পানিতে কাদা আসে ততক্ষণ বোরিং ওয়াস করতে হবে।
৫।প্রত্যেকটি পাইলে মাটির নিচে রডের মাথা কিভাবে একই সমানে রাখাযাবে?
উ:প্রজেক্টে এর সুবিধামত জায়গায় ২' উচ্চতা বিশিষ্ট একটি লেভেলিং পিলার তৈরি করতে হবে এর ভিত্তিতে ওয়াটার পাইপ বা লেভেলিং মেশিনের সাহায্যে ক্যাসিং পাইপের মাথায় লেভেল দিতে হবে। পাইলিং রডের খাচার মধ্যে একটি ১০ মিমি ব্যাসের রডের হুক লাগিয়ে লেভেলের পরিমাপ মত একটি রড ক্যাসিং পাইপের মাথায় হুক করে লাগাতে হবে।
৬।এগ্রিগেট হিসাবে পাইলে কি ব্যবহার করা হয় এবং অনুপাত কত?
উ:পাইল এগ্রিগ্রেড হিসাবে stone chips/singles ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইহার অনুপাত সাধারণত 1:1.5:3 হয়ে থাকে।
৭। কাট অফ লেভেলে কেন কম রেশিং তে কাস্টিং করা হয়?
উ: কাস্টিং করার পর কাট লেভেল ভেঙ্গে ফেলতে হয়, সেজন্য কম রেশিও তে অর্থাৎ ১:২:৪ বা ১:৩:৬ অনুপাতে কাস্টিং করতে হয়।
৮। একটি পাইল বোরিং করার পর কতটুকু দুরে পরের পাইলটি করা যেতে পারে?
উ: একটি পাইল হতে আরেকটি পাইলের ডিসট্যান্স মিনিমাম ৬' হতে হবে, বেশি হলে আরও ভাল হয়।
৯।একদিনে একটি মেশিনে সাধারণত কয়টি পাইল করতে পারে?
উ: ৫০ ফুটের নিচে হলে তিনটা এবং এর উপরে হলে দুইটা করা যেতে পারে।
১০। পাইলের ভারবহন ক্ষমতা বলতে কি বোঝায়?
উ: একটি পাইল প্রতি বর্গফুটে যত টুকু ভার নিরাপদে বহন করতে পারে, তাকে পাইলের ভারবহন ক্ষমতা বলে।।
১১। পাইল করার সকল যন্ত্রপাতির না জানেন বলুন??
উত্তর: রিং বা তেপায়া, চিজেল বা কাটার, ফানেল, হপার বা বাকেট, ড্রিলিং রড, ট্রিমী পাইপ, মিক্সার মেশিন, ওয়েল্ডিং মেশিন, উন্স মেশিন, পানির পাম্প ইত্যাদি
১২। পাইলের খাচায় কি চেক করতে হয়।
উত্তর: খাচায় দেখার বিষয় ডিজাইন অনুযায়ী ডায়া,রিং,স্পেসিং,জয়েন্ট, ল্যাপিং,উচ্চতা, ওয়েল্ডিং ইত্যাদি।
১৩। আচ্ছা আমরা পাইল কেন করি
উত্তর: সয়েল টেস্ট অনুযায়ী মাটির ভারবহন ক্ষমতার চেয়ে ভবনের আগত লোড বেশি হলে ড্রীপ ফাউন্ডেশন করে মাটির শক্ত স্তরে লোড টান্সফেরেন্ট করার জন্য পাইল করি।
১৪। সয়েল টেস্ট রিপোট দেখছেন
উত্তর: জি স্যার দেখেছি
১৫। কি কি থাকে রিপোটে
উত্তর: মাটির ধরন, পানির লেভেল এসপিডি বলা থাকে।
১৬। এসপিডি কি
উত্তর: SPT=Standard penetation test.
১৭। পাইলে ওয়াস কেন দেওয়া হয়
উত্তর: বোরিং এর ভিতরের কাদা মাটি পরিষ্কার করার জন্য
১৮। কত সময় দেওয়া হয়
উত্তর: ৩০ মিনিট বলা হয় কিন্তু পানি পরিষ্কার না আসা পর্যন্ত করলে ভাল
১৯। পাইলের মসলায় স্লাম বেশী কেন দেওয়া হয়।
উত্তর: মসলা যেন কোন পানি না টানে কারন বোরিং এর পানি ময়লা থাকে।
২০। পাইল শেষে কতদিন পরে পাইল ভাঙ্গা যায়
উত্তর: ২৮ দিন
২১। কেন ভাঙ্গতে হয় বলতে পারবেন বলেন
উত্তর: ঢালায়ের সময় পাইলের নীচের কাদা নরম মাটি পাইল ঢালায় শেষে মাথায় এসে জমা হয় ফলে পাইলের মাথার কংক্রিট দুবল হয় সেই জন্য ভাঙ্গা হয় তাছাড়া পাইলের মাথার রড গুলো বাকিয়ে ফাউন্ডেশনের সাথে জয়েন্ট দেওয়ার জন্য. আমরা সাধারন্ত পাইল ক্যাপের বটম পযর্ন্ত বলি কিন্তু শক্ত ঢালায় ও রড না পাওয়া পযর্ন্ত ভাঙ্গতে হয়।
২২। পাইলের কাভারিং কত
উত্তর: ৩"
২৩। ফুটিং পাইল ক্যাপ ঢালায়ের আগে আপনার দেখার কি কি আছে
উত্তর: ফুটিং ও পাইল ক্যাপ ঢালায়ের আগে করনিয় বিষয় সাটারিং চেক করা ছিদ্র আছে কিনা, ফুটিং সাথে পাইল রড বাইন্ডিং, ফুটিং এ রড স্পেসিং, ডিজাইন অনুযায়ী রডে ডায়া, জয়েন্ট গুলো চেক করা,পাইল ক্যাপের উপর দূবল কংক্রিট সড়ানো হয়েছে কিনা ইত্যাদি.
সব থেকে গুরুত্ব পুনো হল কলামের সেন্টার আর পাইল ক্যাপের সিজি মেলানো।।
যারা বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের লিখিত পরীক্ষায় পাস করেছেন তাদের জন্য ভাইবা টিপস
১. সিমেন্টে জিপসাম কেন ব্যবহার করা হয়?
২.কংক্রিটের শক্তি পরীক্ষার জন্য যে কিউব ব্যবহার করা হয়
তার সাইজ কত?
৩. ০.৪৫ ওয়াটার সিমেন্ট রেশিওতে প্রতি ব্যাগ সিমেন্টে কত
লিটার পানি লাগে?
৪. লেইটেন্স কি?
৫.স্লাম্প টেস্ট করা হয় কিসের সাহায্যে?
৬. স্লাম্প কোণের উপরের ও নিচের ব্যাস কত?
৭. স্লাম্প কোণের উচ্চতা কত?
৮. কংক্রিটে ৫% ভয়েড থাকলে তার শক্তি কত % হ্রাস পায়?
৯. কংক্রিটের শক্তি পরীক্ষার জন্য ব্যবহ্রত সিলিন্ডারের
উচ্চতা ব্যাসের কত গুন?
১০. কংক্রিটের শক্তি পরীক্ষার জন্য সিলিন্ডারের মাপ কত?
.
উত্তর:
১.সিমেন্টের সেটিং টাইম বিলম্বিত করার জন্য জিপসাম
ব্যবহার করা হয়।
২. ১৫ সেমি. * ১৫ সেমি. * ১৫ সেমি.
৩. ২২.৫ লিটার।
৪. কংক্রিটে পানির পরিমান বেশি হলে বাধুনীগুন সম্পন্ন
পদার্থ কংক্রিটের উপরিভাগে জমিয়া এক প্রকার সাদা
স্তরের সৃষ্টি করে, তাকে লেইটেন্স বলে।
৫. স্লাম্প কোণের সাহায্যে।
৬. উপরের ব্যাস ১০ সেমি. ও নিচের ব্যাস ২০ সেমি.
৭. ৩০ সেমি.
৮. ৩০%
৯. দ্বিগুন
১০. ব্যাস ১৫ সেমি. ও উচ্চতা ৩০ সেমি.
২.কংক্রিটের শক্তি পরীক্ষার জন্য যে কিউব ব্যবহার করা হয়
তার সাইজ কত?
৩. ০.৪৫ ওয়াটার সিমেন্ট রেশিওতে প্রতি ব্যাগ সিমেন্টে কত
লিটার পানি লাগে?
৪. লেইটেন্স কি?
৫.স্লাম্প টেস্ট করা হয় কিসের সাহায্যে?
৬. স্লাম্প কোণের উপরের ও নিচের ব্যাস কত?
৭. স্লাম্প কোণের উচ্চতা কত?
৮. কংক্রিটে ৫% ভয়েড থাকলে তার শক্তি কত % হ্রাস পায়?
৯. কংক্রিটের শক্তি পরীক্ষার জন্য ব্যবহ্রত সিলিন্ডারের
উচ্চতা ব্যাসের কত গুন?
১০. কংক্রিটের শক্তি পরীক্ষার জন্য সিলিন্ডারের মাপ কত?
.
উত্তর:
১.সিমেন্টের সেটিং টাইম বিলম্বিত করার জন্য জিপসাম
ব্যবহার করা হয়।
২. ১৫ সেমি. * ১৫ সেমি. * ১৫ সেমি.
৩. ২২.৫ লিটার।
৪. কংক্রিটে পানির পরিমান বেশি হলে বাধুনীগুন সম্পন্ন
পদার্থ কংক্রিটের উপরিভাগে জমিয়া এক প্রকার সাদা
স্তরের সৃষ্টি করে, তাকে লেইটেন্স বলে।
৫. স্লাম্প কোণের সাহায্যে।
৬. উপরের ব্যাস ১০ সেমি. ও নিচের ব্যাস ২০ সেমি.
৭. ৩০ সেমি.
৮. ৩০%
৯. দ্বিগুন
১০. ব্যাস ১৫ সেমি. ও উচ্চতা ৩০ সেমি.
Subscribe to:
Posts (Atom)